গাজীপুরের টঙ্গীর বড় দেওড়া এলাক হইতে এক তরুনীর লাশ উদ্ধার করে টঙ্গী পশ্চিম থানার পুলিশ। ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ ইং তারিখে ভোর ৬ টা ১৫ মিনিটে অজ্ঞাত এক তরুনীর লাশ পড়ে আছে পুলিশ সংবাদ পেয়ে, অফিসার ইনচার্জ, টঙ্গী পশ্চিম থানা এবং সহকারী পুলিশ কমিশনার,টঙ্গী জোন সহ তাৎক্ষণিকভাবে দায়িত্বরত টিমকে সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ। টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন বড় দেওড়া এলাকার জনৈক রেজওয়ান কবিরের বাসা হইত অজ্ঞাত নামা এক তরুনীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশের দেয়া তথ্য মতে
অফিসার ফোর্স এর সহযোগিতায় অজ্ঞাত নামা লাশটির আশেপাশের জায়গায় আলামত জব্দ করার জন্য চারিদিকে বেষ্টন করে রাখা হয়। লাশের সুরুত হাল ও আশেপাশে তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করার সময়। এরই ধারাবাহিকতায় ঘটনাস্থল হতে পশ্চিম দিকে একটি ছয়তলা বাড়িতে ভিকটিমকে হত্যা করে টেনে আনার কিছু আলামত পাওয়া যায়। এরই সূত্র ধরে আশেপাশের লোকজনের মাধ্যমে অজ্ঞাত মহিলার লাশটি শনাক্ত করা হয়। ভিকটিম এর নাম মোছা:শাবনুর (২৫)। নিহত শাবনূর নওগাঁ জেলার ধামুর হাট থানার অমরপুর গ্রাম পোস্ট চন্ডিপুর এর জরিফ উদ্দিনের কন্যা।
বর্তমান ঠিকানা ৯৫, বড় দেওড়া, রেজোয়ান কবিরের বাড়ী,টঙ্গী পশ্চিম থান,গাজীপুর মহানগর। পরে পুলিশ পাশের বাড়িতে খোঁজ নিয়ে তাহার স্বামী আব্দুল সাত্তার (৩৫), পিতা জরিফ আলী,মাতা: ফরিদজান, গ্রাম চৌয়ানিয়া, থানা: ময়মনসিংহ সদর , ময়মনসিংহ এর সন্ধান পাওয়া যায়। মৃত শাবনূরের স্বামী আব্দুস ছাত্তার নিকট থেকে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে অফিসার ইনচার্জ, টঙ্গী পশ্চিম থানা, জিএমপি, গাজীপুর মোঃ শাহ আলম এর নেতৃত্বে সাব- ইন্সপেক্টর কায়সার হাসান ফারুক, প্রফেশনার সাব-ইন্সপেক্টর মিল্টন এবং সঙ্গীয় ফোর্স এর সহযোগিতায় উপ-পুলিশ কমিশনার অপরাধ বিভাগ দক্ষিণ জনাব ইলতুৎ মিশ এর সার্বিক দিক নির্দেশনায় তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে মামলার ঘটনার সাথে জড়িত একমাত্র আসামি মোঃ দুলাল মিয়া (৩৪)
পিতা মৃত আইনুদ্দিন, মাতা মৃত হালিমা, সাং চৌয়ানিয়া, ডাকঘর বিদ্যাগঞ্জ, থানা ময়মনসিংহ সদর ময়মনসিংহ-কে অদ্য ০৯/০৯/২০২১ তারিখ ১৫:২০ ঘটিকায় বড় দেওরা এলাকা হইতে গ্রেফতার করা হয়।